প্রথম অংশ
সুখী ও সুস্থ থাকার জন্য কী চাই ?....... জটিল প্রশ্ন ""
কিছু জীবনাচরণ, কিছু শখ মেটালে —এই জীবনবিলাসে সুখ আসে, কিছুটা হলেও।
সকালের ব্যায়াম:- দিনের শুরুতে এক ঘণ্টা ব্যায়াম। হতে পারে হাঁটা, নয়তো টেনিস পেটানো, নয়তো বাগানে কাজ করা। সক্রিয় থাকলে হলো। দিনটা তৈরি হয় দেহমনের জন্য।
কিছু একাকী সময়:- বন্ধুবান্ধব, পরিবার-পরিজনের সঙ্গে সময় কাটানোতে সুখ আসে জানি, তবে কিছু সময় কেবল নিজের জন্য থাকলে, একাকী কাটালে সন্তুষ্টি আসে, তৃপ্তি আসে। পরিবারের সবাই ঘুম থেকে ওঠার আগে আমার শয্যাঘরের সামনে একচিলতে বারান্দায় বসে থাকি খুব ভোরে, নীরবে। আমার ভালো লাগে।
কোনো একদিন বন্ধুদের সঙ্গে রাতে রেস্তোরাঁয় বসে আহার: সামনে খাবার, মোমবাতির আলো, কোনো কথা নেই: বন্ধুত্ব যেন আরও গাঢ় হয়। এর কি কোনো স্বাস্থ্যহিতকরী ফল আছে? জানি না।
-->
জীবনসঙ্গীরাও একদিন বেড়াতে পারেন দূরে কোথাও:- কপোত-কপোতী যথা। এতে বন্ধন দৃঢ় হয় দুজনের মধ্যে। কথা নয় অনেক, হাসাহাসি। মন প্রফুল্ল। শরীর চনমনে। বয়সের বাধা নেই এতে।
খেলাধুলা, জীবনে:- প্রতিযোগিতার খেলা, শব্দজব্দ, দৌড়ঝাঁপ, গোল্লাছুট, হ্যান্ডবল, টেনিসবল পেটানো, ব্যাডমিন্টন—জীবনে আনে আনন্দ, স্ট্রেস বাস্টার।
নিজেকে সংঘটিত করা, সংহত করা: লিডারশিপ সেমিনার, নিজে করি কাজ, এসব করলে টাইম ম্যানেজমেন্ট শেখা যায়, কোন কাজ অগ্রাধিকার পাবে স্থির করা যায়, উৎপাদনশীলতা বাড়ে, লক্ষ্য অর্জন সহজ হয়। মাসিক ক্যালেন্ডার দিনবিশেষে কাজ কী করবেন লিখে রাখুন। শেষ হলে কাজ, কেটে দিন। জানবেন কী অর্জন।
0 comments:
Post a Comment