আমাদের
দেশে
শীতকাল
বড়
হ্রস্ব;
তবু
বাইরে
ঠান্ডা
পড়ে,
মাঝেমধ্যে বেশ
পড়ে,
হিমশীতল। সে
জন্য
শীতকাল
স্বাস্থ্যকর হবে
না
কেন?
শরীর
যখন
লুকিয়ে
ঢুকতে
যায়
ওম
গরমে;
আবহাওয়া যা-ই হোক, সুস্থ
ও
সবল
থাকা
চাই।
ঘুম
যেন
হয়
ঠিকমতো
স্লিপ
কাউন্সিলের মুখপাত্র জেসিকা
আলেক্সান্ডার বলেন,
সাত
থেকে
নয়
ঘণ্টা
ঘুমের
পরামর্শ থাকলেও
আমরা
সাড়ে
ছয়
ঘণ্টার
বেশি
ঘুমাই
না
তেমন।
শরীর
ও
স্বাস্থ্যের জন্য
রাতে
সুনিদ্রা বড়
প্রয়োজন। শীতকালে আমরা
স্বাভাবিকভাবে বেশি
ঘুমাই—রাতও লম্বা। এ
সময়
নিদ্রাকাল বাড়লেই
ভালো।
দুধ
খাবেন
বেশি
শীতের
সময়
ঠান্ডা-সর্দি লাগার আশঙ্কা
অনেক
বেশি।
তাই
দেহ
প্রতিরোধব্যবস্থা যাতে
টিপটপ
থাকে,
তা
নিশ্চিত করা
চাই।
দুধ
ও
দুগ্ধজাত দ্রব্য
যেমন—দই, পনির এসব
খাওয়া
ভালো।
প্রোটিন, ভিটামিন ‘এ’
ও
‘বি১২’-এর ভালো উৎস।
ক্যালসিয়ামেরও ভালো
উৎস।
হাড়ও
থাকে
মজবুত।
ননি
তোলা
দুধ,
লো-ফ্যাট দই বেছে
নিতে
হয়।
বেশি
বেশি
খাবেন
ফল-সবজি
বাইরে
বেশ
ঠান্ডা
ও
অন্ধকার, তখন
অস্বাস্থ্যকর চর্বিযুক্ত ফাস্টফুড খেতে
যেন
মন
চায়;
কিন্তু
মনে
রাখতে
হবে,
স্বাস্থ্যকর খাবার
খেতেই
হবে।
প্রতিদিন প্রচুর
ফল-সবজি খাওয়া চাই।
খুব
মিষ্টি
কিছু
খেতে
যদি
মন
চায়,
তাহলে
মিষ্টি
শুকনো
ফল
খেজুর
নয়
কেন?
শীতের
দিন-রাত অলস জীবনযাপনের জন্য
নয়।
লেপমুড়ি দিয়ে
বসে
থাকা
চলবে
কেন?
বরং
পরিবারের সবাইকে
নিয়ে
বেরিয়ে
পড়ুন
না—বেড়িয়ে আসুন দূরে
কোথাও।
শীতের
সময়
ভ্রমণেও মজা।
নতুন
কোনো
খেলা
বা
সমুদ্রতীরে হাঁটুন,
দৌড়ান।
দড়িলাফ
দিন।
পাহাড়
বেয়ে
ওঠা।
নিয়মিত
ব্যায়াম করলে
শরীরের
ওজন
ঠিকঠাক
থাকে।
দেহ
প্রতিরোধব্যবস্থা হয়
উজ্জীবিত।
ঘরের
ভেতরে
থাকতে
থাকতে
মন
কেন
হাঁপিয়ে উঠবে?
বেরিয়ে
পড়ি,
টেনশন
যাবে
উবে।
চাই
স্বাস্থ্যকর প্রাতরাশ
সকালে
পরিজ
বেশ
মজা
হবে
খেতে।
শীতের
সকালে
এক
বাটি
পরিজ।
দুধ-মুড়ি, খই-দুধ,
মুড়ির
নাড়ু
বেশ
মজা।
সঙ্গে
ফল,
ফলের
রস।
রুটি,
ডিম,
ভাজিও
চলে
মাঝেমধ্যে। প্রাতরাশে শর্করা
ও
প্রোটিন থাকা
চাই।
শ্বেতসার ও
আঁশ।
সবজিও
পাওয়া
যায়—পেট ভরা থাকে
দীর্ঘক্ষণ। মধ্য
সকালে
ভরপেট
নাশতার
লোভ
চলে
যায়
ভরপেট
প্রাতরাশ খেলে।
ওটমিলও
বেশ
ভালো
প্রাতরাশ। ভিটামিন ও
খনিজের
ভালো
উৎস।
পরিজ:
কোয়াকার ওটস
ও
ননি
তোলা
দুধ
দিয়ে
সঙ্গে
যোগ
হোক
শুষ্ক
ফল—চাকচাক করে কাটা
কলা,
চিনি
বা
নুন
যোগ
করা
নয়।
0 comments:
Post a Comment