পেটে গ্যাস, পেটব্যথা, খেতে অনীহা, অ্যাসিডিটি, পেট ফাঁপা—এই সবকিছু মিলেমিশেই পেপটিক আলসারের উপসর্গ। ভোগেননি এমন মানুষ বিরল। কিন্তু এই গ্যাস্ট্রিক বা পেপটিক আলসারের পেছনে যে আসলে একধরনের জীবাণু কাজ করে, তা হয়তো অনেকেরই জানা নেই।
এই জীবাণু বা ব্যাকটেরিয়ার নাম হেলিকোব্যাকটার পাইলোরি, যা আমাদের পরিপাকতন্ত্রের, বিশেষত পাকস্থলীর ভেতরের আবরণীকলার দীর্ঘমেয়াদি প্রদাহ এবং ক্ষতের জন্য দায়ী। পাকস্থলীর পেপটিক আলসার বা ক্ষতের ৭০ শতাংশ এবং ক্ষুদ্রান্ত্রের ক্ষতের ৯০ শতাংশ কারণ হচ্ছে এই জীবাণু।
পানি, খাবার, লালা, বমি-মল ইত্যদির মাধ্যমে এই জীবাণু আমাদের অল্প বয়সেই পরিপাকতন্ত্রে প্রবেশ করে এবং এক ব্যক্তি থেকে অন্য ব্যক্তির মধ্যে ছড়াতে থাকে। ঘনবসতি, অনিরাপদ পানি ও দুর্বল পয়োনিষ্কাশনব্যবস্থা এ জীবাণুর প্রাদুর্ভাবে সহায়তা করে।
এই জীবাণু বা ব্যাকটেরিয়ার নাম হেলিকোব্যাকটার পাইলোরি, যা আমাদের পরিপাকতন্ত্রের, বিশেষত পাকস্থলীর ভেতরের আবরণীকলার দীর্ঘমেয়াদি প্রদাহ এবং ক্ষতের জন্য দায়ী। পাকস্থলীর পেপটিক আলসার বা ক্ষতের ৭০ শতাংশ এবং ক্ষুদ্রান্ত্রের ক্ষতের ৯০ শতাংশ কারণ হচ্ছে এই জীবাণু।
পানি, খাবার, লালা, বমি-মল ইত্যদির মাধ্যমে এই জীবাণু আমাদের অল্প বয়সেই পরিপাকতন্ত্রে প্রবেশ করে এবং এক ব্যক্তি থেকে অন্য ব্যক্তির মধ্যে ছড়াতে থাকে। ঘনবসতি, অনিরাপদ পানি ও দুর্বল পয়োনিষ্কাশনব্যবস্থা এ জীবাণুর প্রাদুর্ভাবে সহায়তা করে।
0 comments:
Post a Comment