হূদেরাগ কেন হয়, কাদের হয়
পরিবারে কারও হূদেরাগ থাকলে
অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিস
অনিয়ন্ত্রিত উচ্চ রক্তচাপ
অতিরিক্ত ধূমপান, মদ্যপান
অতিরিক্ত ওজন বা স্থূলতা এবং অলস জীবনযাত্রা
অতিরিক্ত লবণ গ্রহণ, উৎকণ্ঠা
অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস। এই বিষয়গুলো একজন মানুষের হূদেরাগের ঝুঁকি বা আশঙ্কা অনেক গুণ বাড়িয়ে দেয়। একবার ভেবে দেখুন, এর কোনোটি বা একাধিক আপনার জন্যও প্রযোজ্য কি না।
নিয়ম মেনে চলুন: যদি আপনি ঝুঁকিপূর্ণ তালিকায় পড়েও যান, তবু হতাশ হওয়ার বা ভেঙে পড়ার কিছু নেই। আপনি একটু সচেতন হলেই হূদেরাগকে ঠেকাতে পারবেন। তার জন্য আপনার চাই একটি সুশৃঙ্খল ও সুনিয়ন্ত্রিত জীবন।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। রক্তে উচ্চ শর্করা রক্তনালিগুলোতে নেতিবাচক পরিবর্তন আনে যা হূদেরাগকে ত্বরান্বিত করে।
উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। নিয়মিত রক্তচাপ পরীক্ষা করুন, জীবনযাত্রায় পরিবর্তন আনুন, নিয়মিত ওষুধ খান।
ধূমপান, তামাক পাতা, জর্দা, গুল ইত্যাদি চিরতরে পরিহার করুন। তামাকের নানা রকম বিষাক্ত পদার্থের প্রতিক্রিয়ায় ধমনি, শিরার নানা রকম সমস্যা হয়।
অতিরিক্ত ওজন নিয়ন্ত্রণ করুন। ওজন বেড়ে গেলে হূদ্যন্ত্রকে অতিরিক্ত পরিশ্রম করতে হয়।
হূদ্যন্ত্রকে সুস্থ রাখার জন্য ব্যায়ামের বিকল্প নেই। প্রতিদিন হাঁটুন, কায়িক শ্রমের অভ্যাস গড়ে তুলুন।
খাবারে অতিরিক্ত লবণ পরিহার করতে হবে।
কম চর্বি ও কম কোলস্টেরলযুক্ত খাবার গ্রহণ করতে হবে। এর পরিবর্তে শাকসবজি, ফলমূল ও আঁশযুক্ত খাবার বেছে নিন।
অতিরিক্ত রাগ, উত্তেজনা, ভীতি এবং মানসিক চাপ এড়িয়ে চলুন।
0 comments:
Post a Comment