না বুঝেই চুমুক দিয়েছেন গরম চা বা কফিতে, মুখ গেল পুড়ে। জিব আর তালু
যেন জ্বলে যাচ্ছে। এমন ঘটনা ঘটেই থাকে। বিশেষ করে শিশু ও বৃদ্ধরা খাবারের,
অনেক সময় তরল খাবারের তাপমাত্রা না বুঝেই খেয়ে ফেলেন। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই
জ্বালা-যন্ত্রণা ছাড়া তেমন কোনো বিপদ হয় না এতে। তবে বেশি পুড়ে গেলে
সংক্রমণ হতে পারে, জিব ঠোঁট ফুলে যেতে পারে, এমনকি জিবের মধ্যে লুকিয়ে থাকা
স্বাদস্নায়ুর বিশেষ ক্ষতি হতে পারে।
তীব্রতা অনুযায়ী জিবের পোড়াও
সাধারণ পোড়ার মতো প্রথম ডিগ্রি ও দ্বিতীয় ডিগ্রি হতে পারে। প্রথম ডিগ্রিতে
কেবল ওপরের স্তরটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়, ব্যথা ও জ্বালা করে, লাল হতে পারে। তবে
দ্বিতীয় ডিগ্রিতে নিচের স্তরগুলোও পুড়ে যায়, ফোসকা পড়তে পারে, ব্যথা তো
হয়ই।
তাৎক্ষণিক কী করবেন:
১. প্রচুর ঠান্ডা পানি মুখে নিয়ে কুলকুচি করতে থাকুন। পারলে এক টুকরো বরফ মুখে নিয়ে রাখুন। এতে জ্বালা কমবে।
২. একটা পরিষ্কার পাতলা সুতি কাপড় ঠান্ডা পানি দিয়ে ভিজিয়ে জিবের ওপর বিছিয়ে রাখলেও আরাম পাবেন।
৩. পরবর্তী কয়েক ঘণ্টা গরম ও ঝাল কিছু খাবেন না। তীক্ষ আকারের কিছুও নয়, যেমন চিপস। বারবার ঠান্ডা কিছু খাবেন। এতে পোড়া জিব সহজে সেরে যাবে।
৪. মুখে বা জিবে লাগানো যায় এমন পেকটিন বা বেনজোকেইন অয়েনমেন্ট লাগাতে পারেন।
৫. জ্বালা কমাতে চিনির দানাও কার্যকর।
যদি ব্যথা ও জ্বালা বাড়তে থাকে, জিব ফুলে ওঠে বা জ্বর আসে, তবে অবশ্যই চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন। হেলথ লাইন।
তাৎক্ষণিক কী করবেন:
১. প্রচুর ঠান্ডা পানি মুখে নিয়ে কুলকুচি করতে থাকুন। পারলে এক টুকরো বরফ মুখে নিয়ে রাখুন। এতে জ্বালা কমবে।
২. একটা পরিষ্কার পাতলা সুতি কাপড় ঠান্ডা পানি দিয়ে ভিজিয়ে জিবের ওপর বিছিয়ে রাখলেও আরাম পাবেন।
৩. পরবর্তী কয়েক ঘণ্টা গরম ও ঝাল কিছু খাবেন না। তীক্ষ আকারের কিছুও নয়, যেমন চিপস। বারবার ঠান্ডা কিছু খাবেন। এতে পোড়া জিব সহজে সেরে যাবে।
৪. মুখে বা জিবে লাগানো যায় এমন পেকটিন বা বেনজোকেইন অয়েনমেন্ট লাগাতে পারেন।
৫. জ্বালা কমাতে চিনির দানাও কার্যকর।
যদি ব্যথা ও জ্বালা বাড়তে থাকে, জিব ফুলে ওঠে বা জ্বর আসে, তবে অবশ্যই চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন। হেলথ লাইন।
0 comments:
Post a Comment